• ঢাকা, বাংলাদেশ বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:০৭ অপরাহ্ন
  • [কনভাটার]
শিরোনামঃ
কাউন্সিলর তরিকুল হত্যায় দ্রুত বিচার চেয়ে মানববন্ধন কাওয়াকোলার দুর্গম চরে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছে সবুজ কানন অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন সিরাজগঞ্জ প্রেসক্লাবের সদস্য হলেন আরও ১২ জন সিরাজগঞ্জে রাস্তা সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান ডিইএবের গণপূর্ত শাখার ৮১ সদস্যের কমিটি গঠন সিরাজগঞ্জে ডায়াবেটিক দিবস উপলক্ষে পদযাত্রা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। সিরাজগঞ্জে যুবদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন। সিরাজগঞ্জে খুনের মামলার আসামী গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবীতে বিক্ষাভ মিছিল। সাবেক এমপি হেনরীর পোষ্য সন্ত্রাসী হোসেন কমিশনার গ্রেফতার। সিরাজগঞ্জে যমুনায় গোসলে নেমে ছাত্র নিখাঁজ।

নেপালে বাঞ্জি লাফ দিতে চাইলে তথ্যগুলো জেনে রাখতে পারেন

Reporter Name / ৮২ Time View
Update : শনিবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২

প্রথমবার নেপালে গিয়ে প্যারাগ্লাইডিং করেছিলাম। পাহাড়ের ওপর থেকে লাফ দিয়ে ৩০ মিনিট পোখারা সিটি ও ফেওয়া লেকের ওপরে ওড়ার অভিজ্ঞতাটা এখন পর্যন্ত ভুলতে পারিনি। ২০২২-এ যখন আবার নেপালে গেলাম, তখন আমার পরিকল্পনার মধ্যেই ছিল বাঞ্জি জাম্পিং।

নেপালে বাঞ্জি করার অনেকগুলো সুযোগ আছে। আমি বেছে নিয়েছিলাম ‘গো বাঞ্জি নেপাল’। সারা বিশ্বে ওদের বাঞ্জি আছে এবং পোখারার পাশে অনেক কম বাজেটে এই সেবা নেওয়া যায়। ১০১ মিটার উঁচু টাওয়ার থেকে বাঞ্জি জাম্প করার সুযোগ দেয় ‘গো বাঞ্জি নেপাল’।

খরচের হিসাবটা একটু জানিয়ে দিই। ‘গো বাঞ্জি নেপাল’-এর অফিশিয়াল রেট হচ্ছে ছবি, ভিডিওসহ ৬ হাজার নেপালি রুপি (বাংলাদেশি টাকায় ৪০০০-৪৫০০ টাকা)। কিন্তু আপনি বিভিন্ন এজেন্ট অফিসে গিয়ে কথা বলে ৫০০-১০০০ রুপির ছাড়ের ব্যবস্থা করে ফেলতে পারেন। ছাড় যদি না–ও পান, তারপরও এটিই নেপালে সবচেয়ে কম খরচের বাঞ্জি। আপনি যদি সেই দিনই দ্বিতীয়বার জাম্প দেন, তাহলে এবারের জন্য ৩ হাজার নেপালি রুপি। সেদিন না দিয়ে পরেরবার নেপাল বা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের গো বাঞ্জিতে বাঞ্জি দিতে আপনার খরচ হবে ৪ হাজার রুপি। বিস্তারিত তথ্য ও বুকিং অপশন পেয়ে যাবেন (www.gobungynepal.com) ওয়েবসাইটে। এ ছাড়া হাই গ্রাউন্ড অ্যাডভেঞ্চার ও দুনিয়ার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বাঞ্জি ‘দ্য ক্লিফ’ থেকে বাঞ্জি দিতে পারেন পোখারায়।

বুকিংয়ের সময় আপনি কোন সময় ঝাঁপ দিতে চান, ঠিক করে নিতে পারবেন। আমি সকালের বুকিং করেছিলাম। যেহেতু বাঞ্জি জাম্প দেব, তাই সকালে হালকা খেয়েছি। সকাল ৯টার দিকে গো বাঞ্জি নেপালের গাড়ি চলে এল। গাড়িতে দুই ভারতীয় নাগরিকের সঙ্গে পরিচয় হলো। ওদেরও প্রথম বাঞ্জি। সবাই খুব দুরুদুরু। কিন্তু অনেক বেশি এক্সাইটেডও ছিলাম। ১৫-২০ মিনিটের মধ্যে গো বাঞ্জি নেপালের স্পটে পৌঁছে গেলাম। স্থানটি সমতল হলেও পাশেই যে নদী, তা কয়েক শ মিটার নিচে দিয়ে বয়ে যাচ্ছে। নদীর পাড় থেকে মাঝ পর্যন্ত বিশাল একটি রাস্তা তৈরি করা হয়েছে। এখানে মাঝবরাবর একটি ক্লিফ তৈরি করা আছে, যেখান থেকে লাফ দিতে হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category